ক) নতুন মোটরযান রেজিষ্ট্রেশনের ক্ষেত্রেঃ
০১। ক) আবেদনপত্র (‘এইচ’-ফরম) মালিক ও আমদানীকারক/ডিলার কর্তৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর।
খ) যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের স্বাক্ষর এবং প্রতিষ্ঠান/কোম্পানীর ক্ষেত্রে স্বাক্ষর ও সীলমোহর।
গ) যদি ব্যাংক অথবা অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের সাথে গাড়ীর মালিকানায় আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকে তবে ব্যাংক বা অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের প্রাডে রেজিষ্ট্রেশন অথরিটি
বরাবরে আবেদন করতে হবে।
০২। ইনভয়েস (কাষ্টমস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্বাক্ষরিত) এর মূল কপি।
০৩। বিল অব লেডিং (সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক সত্যায়িত)।
০৪। ইমপোর্ট পারমিট/এলসি (সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক সত্যায়িত)।
০৫। সেল্স সার্টিফিকেট/বিক্রয় প্রমাণ পত্র (আমদানীকারক/বিক্রেতা প্রদত্ত)।
০৬। সেল ইন্টিমেশন (রেজিষ্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ বরাবরে) আমদানীকারক/বিক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত)।
০৭। গেইট পাশ (সিকেডি রেজিষ্ট্রেশন এর ক্ষেত্রে)।
০৮। ডেলিভারী চালান।
০৯। প্যাকিং লিষ্ট।
১০। বিদেশী নাগরিকের নামে রেজিষ্ট্রেশন/মালিকানা বদলী হলে বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিটের এবং ভিসার মেয়াদের কপি।
১১। ক) মূসক-১১, খ) মূসক-১১(ক)/ATV (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান।
১২। বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন প্রদর্শনকৃত ড্রয়িং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার, ডেলিভারী ভ্যান, অটোটেম্পু ইত্যাদি মোটযানের ক্ষেত্রে)।
১৩। সিকেডি(CKD) মোটরযানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা।
১৪। TIN সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
১৫। বডি ভ্যাট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ) চালান ও পরিশোধের রশিদ।
১৬। সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য মোটরযানটি সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ অফিসে উপস্থিত করা।
১৭। প্রয়োজনীয় ফি জমা প্রদানের রশিদ।
১৮। ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট /টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যে কোনটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে
প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS